"ফলিবেই ফলিবে" ...
এই
যে
পাবলিক
হেলথ-এর
প'ও
না
জানা
পাবলিক
উদুম
ডিপ
লার্নিং
আর
কার্ভ
ফিটিং
করে
রোজ
সকাল-বিকেল
দশটা
কোভিড-১৯
ফোরকাস্টিং
এর
মডেল
নামাচ্ছে, এ
দৃশ্য
দেখেই ইহজগত-কে
টাটা
করতে
হবে
মনে
হচ্ছে
!
যে দিকে জিনিষ যাচ্ছে তাতে অনিশ্চয়তা (আন্সার্টেনটি) কিছুদিন পরে উঠেই যাবে, রাস্তার মোড়ে মোড়ে দোকান হবে মাতৃ মেশিনলার্নিং স্টোরস কিংবা বগলার ব্যাকপ্রপ কর্ণার, উপরে সাইনবোর্ড ঝুলবে “সব জ্যোতিষী বারবার, ডিপ লার্নিং একবার” ...
সে
যাই
হোক, এই
প্যানডেমিক
মডেলিং-এর
হিড়িক
দেখে
একটা
সদ্য-যৌবনের
গল্প
মনে
পড়ে
গেলো! আমার
আই-এস-আই-এর
প্রাণের
বন্ধু
মাতাল
(ভালো
নাম
গোপন
থাকুক) তখন
বিবাহযোগ্য
ব্যাচেলর।
বাড়ির
লোকেও
স্বাভাবিক
ভাবেই
উন্মুখ
ও
উদবিগ্ন
... তা
মাতালের
মায়ের
সাথে
একদিন
বাজারে
পুরোনো
বান্ধবীর
দেখা, এ-কথা-সে-কথায়
জানা
গেলো
সেই
বান্ধবীর-ও
একটি
বিবাহযোগ্যা
কন্যা
আছে, এবং
সে
মডেলিং
করে।
মাতালের
মা
হাতে
চাঁদ
পেলেন, বললেন
বাঃ
আমার
ছেলেও
তো
সারাদিন
মডেলিং-ই
করে
...
শোনা
যায়, নির্দিষ্ট
দিনে
এরপর
দুজনের
দেখাও
হয়েছিলো
বাবা-মায়ের
তত্ত্বাবধানে, কিন্তু
মডেলার
মডেলকে
দেখতে
না
দেখতেই
মডেলার
মাতালের
মা
বলে
ওঠেন, ‘না
রে
বাবা
তোর
দ্বারা
হবে
না
... ‘
আজকের এই মডেলার-দের যদিও সেরম কিচ্ছু বলতে চাই না একেবারেই, এটা নিছক-ই একটা গপ্পো!
পুনশ্চ ১ - কেউ ভুল বুঝবেন না, আমার মনে হয় ইন্টার-ডিসিপ্লিনারি কাজ না করলে এরকম সাংঘাতিক প্যান্ডেমিক রোখা সম্ভব নয়, অথবা পরের বারের জন্য প্রস্তুত হওয়াও খুব খুব শক্ত ... তবে একটা বীভৎস পাবলিক হেলথ ক্রাইসিসের আগাপাশতলা না বুঝে এই ঘোলা জলে একটি খ্যাপলা জাল রেডি রাখার চেষ্টা, অথবা নিজের দু-পহার কোডিং স্কিল শো-অফ করা যে কতখানি crass এবং বিপজ্জনক, সে বোধ কিছু ডেটা-চচ্চড়ির হলে ভারি খুশি হই এই আর কি!
ও হ্যাঁ, এই বাজারে বরং ডানিং-ক্রুগার এফেক্ট নিয়ে এট্টু পড়ে নিন (যার মোদ্দা কথা হচ্ছে যে লোকের নিজেদের বিদ্যে-বুদ্ধির দৌড়, তাদের নিজেদেরই সচরাচর বোধগম্য হয় না!
পুনশ্চ
২
– আমার
সব
গল্প-ই
অতিরঞ্জিত (নাহয় নির্জলা আর্বান লিজেন্ড)
– এটাও
ব্যতিক্রম
নয়
– তবে
একটু
রঙ
না
চড়ালে
জীবন
বড়োই
মান্ডেন ...
Comments
Post a Comment